শাবিপ্রবিতে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ২০৫ কোটি টাকা বাজেট অনুমোদন

প্রকাশিত: ০৩ জুলাই ২০২৫, ১৮:৪৭

Thumbnail
শাবিপ্রবিতে বাজেট ঘোষণা করা হচ্ছে (ছবি: দ্যা ঢাকা ডায়েরি)

শাহজালাল বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ২০৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ঘোষিত বাজেটের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন থেকে আসবে ১৮৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব উৎস থেকে আসবে ২০ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন- এর উপাচার্যের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই বাজেট ঘোষণা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. ইসমাইল হোসেন।

সময় উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক . . এম. সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মো. সাজেদুল করিমসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।

২০২৫-২৬ অর্থবছরের মোট ২০৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকার বাজেটের মধ্যে বিশেষ সুবিধাসহ মোট বেতন ভাতাদি বাবদ ১১১ কোটি ৯০ লাখ ৬০ হাজার, মোট পণ্য সেবা বাবদ ৪৫ কোটি ৩৫ লাখ পাচঁ হাজার, পেনশন খাতে ১৫ কোটি, তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে মোট কোটি ৫০ লাখ, প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা বাবদ ২০ কোটি, অন্যান্য অনুদান কোটি ৮৩ লাখ  হাজার, যন্ত্রপাতি অনুদানে কোটি ১৮ লাখ অন্যান্য মূলধন অনুদান ৭০ লাখ টাকা বাজেট অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন।

বিজ্ঞান প্রযুক্তি, উদ্ভাবন গবেষণায়  গুরুত্ব দিতে বছর ১০ কোটি ২৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। গত বছরের চেয়ে বছর ৭৯ লাখ টাকা বাজেট বৃদ্ধি করা হয়েছে এই খাতে।

২০২৫-২৬ অর্থবছরে খাতে গবেষণায় শিক্ষকদের জন্য কোটি ২০ লাখ, গবেষণায় পিএইচডির জন্য কোটি ৫০ লাখ, মাস্টার্স প্রোগ্রামে ৫০ লাখ, শিক্ষাবৃত্তি ৬৭ লাখ উদ্ভাবন কাজে লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

বাজেট উপস্থাপন শেষে উপাচার্য অধ্যাপক . এম. সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী বলেন, “চলতি অর্থবছরের বাজেট আগের বছরের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা চেষ্টা করব এই বাজেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক অগ্রগতিতে সর্বোচ্চভাবে কাজে লাগাতে। বিশেষ করে বিজ্ঞান প্রযুক্তির বিকাশে গবেষণার গুরুত্ব আরও বাড়ানো হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন গবেষক তৈরি করা।

তিনি আরও বলেন, “বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে একাধিক উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। এগুলো শেষ হলে বিদ্যমান নানা সংকট কাটিয়ে উঠা সম্ভব হবে। এজন্য সবার সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন।

 

টিডিডি/  এএইচআর